On This Page

গৌড় রাজ্য, শশাঙ্ক

সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী - গৌড় রাজ্য, শশাঙ্ক

Please, contribute to add content into গৌড় রাজ্য, শশাঙ্ক.

শশাঙ্ক

শশাঙ্ক প্রথম গৌড়ে রাজ্য স্থাপন করেন। শশাঙ্কের ধর্ম ছিল- শৈব। তিনি ছিলেন প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে প্রথম সার্বভৌম নৃপতি রাজা । গুপ্তদের অধীনে বড় অঞ্চলের শাসকদের পদবি ছিল- মহাসামন্ত। শশাঙ্কের রাজধানীর নাম- কর্ণসুবর্ণ (মুর্শিদাবাদে অবস্থিত)। শশাঙ্ক ছিলেন গুপ্ত রাজা মহাসেনগুপ্তের একজন মহাসামন্ত অথবা ভ্রাতুষ্পুত্র। হিউয়েন সাঙ রাজা শশাঙ্ককে বৌদ্ধ ধর্মের নিগ্রহকারী হিসেবে অভিহিত করেছেন। শশাঙ্ক মৃত্যুবরণ করেন- ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দের দিকে ।

Content added || updated By

Tamanna

#. অবিভক্ত বাংলার সর্বপ্রথম রাজা কে?

অশোক

শশাঙ্ক

মগদ

ধর্মপাল

হিসাব_মহানিয়ন্ত্রক (সিজিএ) | অডিটর-07-01-2022 সাধারণ জ্ঞান শশাঙ্ক

#. অবিভক্ত বাংলার সর্বপ্রথম রাজা কে?

অশোক

শশাঙ্ক

লক্ষণ সেন

ধর্মপাল

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের স্টেশন অফিসার | 31-08-2022 বাংলা শশাঙ্ক

#.
অবিভক্ত প্রাচীন বাংলার সর্বপ্রথম রাজা কে ছিলেন?

অশোক

ন্যায়পাল

শশাঙ্ক

রামপাল

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড || সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) (20-01-2023) সাধারণ জ্ঞান শশাঙ্ক

View more questions

মাৎস্যন্যায়

শশাঙ্কের মৃত্যুর পর বাংলার ইতিহাসে প্রায় ১০০ বছর (সপ্তম-অষ্টম শতক) ধরে এক দুর্যোগপূর্ণ অন্ধকারময় যুগের সূচনা সময়কালকে মাৎস্যন্যায় বলা হয়। বাংলার অরাজকতার সময়কালকে পাল তাম্রশাসনে আখ্যায়িত করা হয়েছে মাৎস্যন্যায়। পুকুরে বড় মাছ ছোট মাছকে ধরে গিলে ফেলার মতো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিকে বলে মাৎস্যন্যায়। এ অরাজকতার যুগ চলে একশ বছরব্যাপী। অষ্টম শতকের মাঝামাঝি এ অরাজকতার অবসান ঘটে পাল রাজত্বের উত্থানের মধ্য দিয়ে। [তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (দশম শ্রেণী)]

Content added By

Tamanna

#.
মাৎস্যন্যায় কোন শাসন আমলে দেখা দেয়?

খলজি শাসন আমলে

সেন শাসন আমলে

মোগল শাসন আমলে

পাল তাম্র শাসন আমলে

প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2019-(৩য় ধাপ-২৫৯৪-01) (27-06-2019) সাধারণ জ্ঞান মাৎস্যন্যায়

View more questions

হর্ষবর্ধন ও হিউয়েন সাঙ্গ

হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালের চীনা বৌদ্ধ পণ্ডিত হিউয়েন সাঙ ভারত সফরে আসেন। হিউয়েন সাঙ নালন্দা মহাবিহারের অধ্যক্ষ শীলভদ্রের কাছে ১৪ বছর বৌদ্ধ ধর্মশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। হিউয়েন সাত সিন্ধি নামে এক গ্রন্থ রচনা করেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপক নাগার্জুন, আর্যদেব, শীলভদ্র, ধর্মপাল। হিউয়েন সাত রাজা শশাঙ্ককে বৌদ্ধধর্ম বিদ্বেষী বলে আখ্যায়িত করেন। সভাকৰি বানভী হর্ষবর্ধনের জীবনীমূলক গ্রন্থ 'হর্ষচরিত' রচনা করেন।

Content added By

Tamanna